আমান আমাদের শিকড়। শিকড়ের সাথে মজবুত সম্পর্ক ব্যতীত বেঁচে থাকা অসম্ভব। তাই, আমাদের খুব ভালো করে আমান পাঠ করা দরকার।-মনযূর আহমাদ। সম্পাদক, মাসিক রহমতআবদুল আযীয আল আমানের মতো⸺এমন লেখক কোথায় পাবো!-মুহাম্মাদ যাইনুল আবেদীন। শিক্ষক, লেখক ও সাহিত্যিককাবার পথে’ একটি হজের সফরনামা, কিন্তু লেখক তার বিবরণটি এমনই মুন্সিয়ানার সাথে সাজিয়েছেন যে, এটি পাঠ করে একাধারে যেমন আধুনিককালের মক্কা-মদিনা চোখের সামনে ভেসে ওঠে, তেমনি প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মদিনা-মুনাওয়ারা, সাহাবায়ে কিরামের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, বিশেষত খোদ নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পবিত্র সিরাতেরও অনেক দিক চোখের সামনে যেন জীবন্ত হয়ে ধরা দেয়।
-মুহিউদ্দীন খান (রাহিমাহুল্লাহ), সম্পাদক, মাসিক মদীনা‘কাবার পথে’ গ্রন্থটি শুধু বাংলা সাহিত্যে নয়, বিশ্ব সাহিত্যে সিরাত-চর্চার ইতিহাসে সংশয়হীন সফলতায় দীপ্তিমান হয়ে থাকবে।
-মোহাম্মদ আবুল কাসেম ভূঁইয়াহজে যাওয়ার আগে অ নে ক আগে দেখা আবদুল আযীয আল আমানের (কাবার পথে) সফরনামাটি সংগ্রহ করেছিলাম। কিছুদিন তন্ময়চিত্তে পড়েছি। ধারাবর্ণনার অথৈ সাগরে ভেসে-ডুবে সাঁতার কেটেছি।
-ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী। শিক্ষক, লেখক ও সাহিত্যিক
কাবার পথে (দুই খণ্ড)
লেখক : আবদুল আযীয আল আমান
প্রকাশক : দারুল ইলম
2,500 ৳ Original price was: 2,500 ৳ .1,375 ৳ Current price is: 1,375 ৳ .
আবদুল আযীয আল আমান
নজরুল-পরবর্তী বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনন্য ও শ্রেষ্ঠ গদ্যকার, আবদুল আযীয আল আমান। জন্মেছেন কলকাতার চব্বিশ পরগনায়। ১৯৩২ সালের ১০ মার্চ। লেখাপড়ার হাতেখড়ি গ্রামের নিজস্ব পাঠশালায়। ১৯৫৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ.। শিক্ষকতা ও অধ্যাপনা করেছেন গার্ডেন রীচ কলেজ ও ঢাকার জগন্নাথে। লেখালেখির সাথে যুক্ত হয়েছেন ছাত্রজীবনেই। তখনই লিখেছেন বিখ্যাত বই ‘পদক্ষেপ’। নিজ সম্পাদিত ‘জাগরণ’ ও ‘কাফেলা’ পত্রিকাকে কেন্দ্র করে ঘনিষ্টতা গড়ে ওঠে সমকালীন শ্রেষ্ঠ লেখকদের সাথে। কবি নজরুলের লেখা নিয়ে নতুন ভাবনা ও পুনর্মূল্যায়ন করেছেন। গল্প, কবিতা, উপন্যাস, প্রবন্ধের বই মিলিয়ে লেখকের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬০ এর বেশি। ১৯৮৩ সালে সস্ত্রীক পবিত্র হজ সম্পাদনার পর শুরু করেন বিখ্যাত এবং ঐতিহাসিক ‘কাবার পথে’ রচনা। ১৯৮৭-তে শুরু হয় বহু আকাঙ্ক্ষিত সিরাতগ্রন্থ রচনা ‘রাসূলুল্লাহ সা’। এই সময়ই লেখক নিজেকে বহির্জগত থেকে গুটিয়ে নিয়ে ‘দ্বীনি অধ্যয়ন’ ও লেখালেখিতে আবদ্ধ রাখেন। ১৯৯৪-এ মাদরাজে চোখের অপারেশনের আগ-মুহূর্তে নভেম্বরে লেখেন জীবনের শেষ প্রবন্ধ (যা ‘মাসিক মদীনা’তে মুদ্রিত হয়েছিল) ‘রাসূলুল্লাহ সা.-এর বিনয়’। ১৯৯৪-এর ১ লা ডিসেম্বর হঠাৎই হৃদরোগে আক্রান্ত হন লেখক এবং এ দিনই সকাল ১১:৫৫ মিনিটে মহান প্রভুর ডাকে সাড়া দেন।
Related products
আমীমুল ইহসান আহমাদ হুসাইন রিফায়ী
সামি ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু আহমাদ ইবনু সালিহ আল-মাঘলুস
Reviews
There are no reviews yet.