অংশু

লেখকের কলাম থেকে:গল্পাকারে নাস্তিকতার খন্ডন। গল্পাকারে নাস্তিকতার খন্ডন আসলে বেশ সমস্যাপূর্ণ। কেননা এর গঠনের সাথে আসলে এই বিষয়টা তেমন যায়না। কিন্তু তবু ও চেষ্টা করা আরকি। কারণ, আমরা লক্ষ্য করে আসছি বঙ্গদেশীয় নাস্তিক-বস্তুবাদী-সন্দেহবাদী বা তাদের চিন্তাধারার প্রেমিকরা সাধারণের মধ্যে এসব চিন্তাধারার দ্রুত প্রচার-প্রসারের জন্য সাহিত্যকেই বেছে নিয়েছে। আসলে আমরা অনেকে চিন্তা করতে ও পারবো না এদের কালোহাতের ছায়া কতদূর বিস্তৃত হয়ে গিয়েছে। আল্লাহ ওদেরকে হেদায়াত দিন নয়ত ওদের আর ওদের দোসরদের সমূলে ধ্বংস করে দিন। যারা দীর্ঘদিন ধরে হাটিহাটি পা পা করতে করতে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। অবশ্য এর পিছনে আমাদের ও গাফলতি, দ্বীনকে বাদ দিয়ে দুনিয়াকে আঁকড়ে পড়ে থাকার মানসিকতা ও দায়ী। এই কারণেই মূলত সাহিত্যের একটি অংশকে এই কাজের জন্য নির্বাচন করেছি। তাছাড়া গল্প বুঝার জন্য মানুষের পক্ষে সহজ হওয়ার কারণে এতে সহজেই কার্যকারিতার সাথে ম্যাসেজ পৌছানো যায়।এই বিষয়বস্তু বা লেখার ধরণ কোনোকিছুর মধ্যেই তেমন নতুনত্ব নেই, লেখকের তা দাবী করার হিম্মত ও নেই। তবে এখানে মাসলাহাতের জন্য, ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি না হওয়া বা বিভিন্ন অযুহাত দেখিয়ে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোতে সালাফদের মানহাযের বাহিরে কিছু বলার চেষ্টা করা হয়নি। আর যদি কেউ বইয়ে এমন বা যেকোনো ভুল পান তবে লেখককে জানাতে কোনো ধরণের সংকোচ বা দ্বিধাবোধ করবেন না, ইনশাআল্লাহ। ভুলকে ভুল হিসেবে থাকতে দেওয়া হবে না ইনশাআল্লাহ।
–
ধর্ম কি লোভ দেখিয়ে ভালো কাজ করায়?
মানবতাবাদ না ইসলাম?
স্রষ্টা কি নিজেকে ধ্বংস করতে পারবেন?
এক নারীবাদীর খপ্পড়ে
জিহাদ নাকি জঙ্গীবাদ?
মুহাম্মাদ নবী? প্রমান দাও দেখি!
বিবেক নাকি ওহী?
পুঁজিবাদ নাকি সমাজতন্ত্র না অন্যকিছু?
সুরঞ্জিত কি আওয়াবের বন্ধু হতে পারবে?