প্রায়ই আমরা আলোচনার মাঝে সালাফে সালেহীন ও বুজুর্গানে দ্বীনের কথা বর্ণনা করে থাকি। নিজেদেরকে তাঁদের প্রকৃত উত্তরসূরি দাবি করি। কিন্তু আমরা কি সে পথে চলছি?- যে পথে তাঁরা চলেছেন। আমরা কি সেসব গুণে গুণান্বিত হতে পেরেছি?- যেসব গুণে তাঁরা গুণান্বিত ছিলেন। নিজেদের দিকেই একটু তাকিয়ে বলি- কেমন অবস্থা আজ আমাদের? দ্বীনকে কতটুকু আমরা আঁকড়ে ধরেছি? অথচ, কেমন ছিলেন আমাদের সালাফে সালেহীন ও বুজুর্গানে দ্বীন? কীভাবে তাঁরা দ্বীনকে আঁকড়ে ধরেছিলেন? এস, হে পথিক! পূর্বসূরিদের বৈশিষ্ট্য আর গুণাবলির প্রতি একটু লক্ষ্য করি। নিজেদের কথা আর কাজের মাঝে সত্যতার পরিচয় দিই। সত্যের পথে আলোকিত মহামানবদের প্রকৃত উত্তরসূরি হই….
যেমন ছিলেন তাঁরা বইটির ফ্রি পিডিএফ অফিসিয়ালি অনুমোদিত নয়।
যেমন ছিলেন তাঁরা বইটি পড়ে রিভিউ সেকশনে রিভিউ দিয়ে অপরকে উৎসাহিত করুন।
masrur –
মুসলিম উম্মাহর চারিত্রিক অধঃপতন আজ স্পষ্ট এবং এর কারনও দিবালোকের ন্যায় পরিস্কার, আর তা হচ্ছে এই উম্মাহ যাদের আদর্শ হিসাবে গ্রহন করার কথা ছিলো তাদেরকে আদর্শ হিসেবে গ্রহন না করে সমাজের নিকৃষ্ট চরিত্রের মানুষ গুলোকে নিজেদের আদর্শ হিসেবে গ্রহন করেছে, অথচ রাসুলের প্রিয় সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রা. বলেছেন: তোমাদের কেউ যদি কাউকে আদর্শ হিসেবে গ্রহন করতে চায় তাহলে সে যেন মৃত লোকদের আদর্শ হিসেবে গ্রহন করে কেননা জীবিতরা ফিতনা থেকে নিরাপদ নয়, আর সেসকল মৃত ব্যক্তিরা হলেন মুহাম্মাদ সা. এর সাহাবীগন। সুতরাং এই হাদীস থেকে বুঝে আসে আমাদের চরিত্রকে উন্নত করতে হলে সাহাবীদের আদর্শ হিসাবে গ্রহন করতে হবে এবং সালাফদের মধ্যথেকে যারা তাদের পদাঙ্ক অনুসরন করে চলেছেন তাদেরকে আদর্শ হিসাবে গ্রহন করতে হবে। ” যেমন ছিলেন তারা ” বইটিতে লেখক রহ. আমরা যাতে সালাফদের চিনতে পারি এবং সালাফদের মত নিজেদের জীবন গড়তে পারি তাই সালাফদের জীবনের বাস্তব কিছু নমুনা তুলে ধরেছেন।