fbpx

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ রহিমাহুল্লাহ

মোট 4 টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে।

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ রহিমাহুল্লাহ

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ ছিলেন দ্বিতীয় হিজরি শতকের শেষের দিককার আহলুস সুন্নাহর একজন সংগ্রামী ইমাম। তিনি ছিলেন ইমাম বুখারি রহ.-এর উস্তাদ। হাদিসের তলবে তিনি ইরাক, হিজায প্রভৃতি অঞ্চল ভ্রমণ করেন। অবশেষে মিসরে গিয়ে স্থায়ী হন। হাদিসশাস্ত্রে ব্যাপক খেদমত আঞ্জাম দেন। মুতাযিলা, জাহমিয়া ও মুরজিয়াদের ফিতনার সময় সুন্নাহ্র উপর তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অবিচল। খলিফা মুতাসিম তাকে মুতাযিলা মতবাদ গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি অস্বীকার করেন। ফলে তাকে কারাবন্দি করা হয়। আর বন্দি অবস্থায়ই তিনি ২২৮ হিজরিতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর যালিমরা তার লাশ কাফন-দাফন, জানাযা পর্যন্ত করার সুযোগ দেয়নি। বরং একটা অন্ধকার গর্তে তার লাশ নিক্ষেপ করা হয়। মৃত্যুর পূর্বে তার শেষকথা ছিল, ‘অবশ্যই আমি আল্লাহর সামনেও এদের বিরুদ্ধে বিবাদ করবো।’ [তারিখু বাগদাদ : ১৩/৩১৩]

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ ছিলেন দ্বিতীয় হিজরি শতকের শেষের দিককার আহলুস সুন্নাহর একজন সংগ্রামী ইমাম। তিনি ছিলেন ইমাম বুখারি রহ.-এর উস্তাদ। হাদিসের তলবে তিনি ইরাক, হিজায প্রভৃতি অঞ্চল ভ্রমণ করেন। অবশেষে মিসরে গিয়ে স্থায়ী হন। হাদিসশাস্ত্রে ব্যাপক খেদমত আঞ্জাম দেন। মুতাযিলা, জাহমিয়া ও মুরজিয়াদের ফিতনার সময় সুন্নাহ্র উপর তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অবিচল। খলিফা মুতাসিম তাকে মুতাযিলা মতবাদ গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি অস্বীকার করেন। ফলে তাকে কারাবন্দি করা হয়। আর বন্দি অবস্থায়ই তিনি ২২৮ হিজরিতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর যালিমরা তার লাশ কাফন-দাফন, জানাযা পর্যন্ত করার সুযোগ দেয়নি। বরং একটা অন্ধকার গর্তে তার লাশ নিক্ষেপ করা হয়। মৃত্যুর পূর্বে তার শেষকথা ছিল, ‘অবশ্যই আমি আল্লাহর সামনেও এদের বিরুদ্ধে বিবাদ করবো।’ [তারিখু বাগদাদ : ১৩/৩১৩]

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ রহিমাহুল্লাহ

মোট 4 টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে।

ইমাম নুআইম ইবনু হাম্মাদ ছিলেন দ্বিতীয় হিজরি শতকের শেষের দিককার আহলুস সুন্নাহর একজন সংগ্রামী ইমাম। তিনি ছিলেন ইমাম বুখারি রহ.-এর উস্তাদ। হাদিসের তলবে তিনি ইরাক, হিজায প্রভৃতি অঞ্চল ভ্রমণ করেন। অবশেষে মিসরে গিয়ে স্থায়ী হন। হাদিসশাস্ত্রে ব্যাপক খেদমত আঞ্জাম দেন। মুতাযিলা, জাহমিয়া ও মুরজিয়াদের ফিতনার সময় সুন্নাহ্র উপর তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অবিচল। খলিফা মুতাসিম তাকে মুতাযিলা মতবাদ গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি অস্বীকার করেন। ফলে তাকে কারাবন্দি করা হয়। আর বন্দি অবস্থায়ই তিনি ২২৮ হিজরিতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর যালিমরা তার লাশ কাফন-দাফন, জানাযা পর্যন্ত করার সুযোগ দেয়নি। বরং একটা অন্ধকার গর্তে তার লাশ নিক্ষেপ করা হয়। মৃত্যুর পূর্বে তার শেষকথা ছিল, ‘অবশ্যই আমি আল্লাহর সামনেও এদের বিরুদ্ধে বিবাদ করবো।’ [তারিখু বাগদাদ : ১৩/৩১৩]