fbpx

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউসুফ আলী

১ টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউসুফ আলী

M.Sc, Ph.D. C.Chem, F.R.S.C ১৯৩৮ সালে পঞ্চগড়ের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কৃতিত্বের সঙ্গে লেখাপড়া শেষ করে তিনি ১৯৬৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৬৮ সালে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তিনি নরওয়ে যান এবং ১৯৭১ সালে অসলো ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন (Ph.D) এবং ডিপ্লোমা অর্জন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি পুনরায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০০৩ পর্যন্ত অধ্যাপনার কাজে রত থাকেন। এরই মধ্যে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৭ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। এখানেও তিনি চার বছর গ্রীণ ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বহু দেশ ভ্রমণ করেন। তার সহধর্মীনির নাম ফিরোজা বেগম। তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক।

M.Sc, Ph.D. C.Chem, F.R.S.C ১৯৩৮ সালে পঞ্চগড়ের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কৃতিত্বের সঙ্গে লেখাপড়া শেষ করে তিনি ১৯৬৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৬৮ সালে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তিনি নরওয়ে যান এবং ১৯৭১ সালে অসলো ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন (Ph.D) এবং ডিপ্লোমা অর্জন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি পুনরায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০০৩ পর্যন্ত অধ্যাপনার কাজে রত থাকেন। এরই মধ্যে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৭ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। এখানেও তিনি চার বছর গ্রীণ ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বহু দেশ ভ্রমণ করেন। তার সহধর্মীনির নাম ফিরোজা বেগম। তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক।

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউসুফ আলী

১ টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে

M.Sc, Ph.D. C.Chem, F.R.S.C ১৯৩৮ সালে পঞ্চগড়ের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কৃতিত্বের সঙ্গে লেখাপড়া শেষ করে তিনি ১৯৬৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৬৮ সালে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য তিনি নরওয়ে যান এবং ১৯৭১ সালে অসলো ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন (Ph.D) এবং ডিপ্লোমা অর্জন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি পুনরায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০০৩ পর্যন্ত অধ্যাপনার কাজে রত থাকেন। এরই মধ্যে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৭ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। এখানেও তিনি চার বছর গ্রীণ ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বহু দেশ ভ্রমণ করেন। তার সহধর্মীনির নাম ফিরোজা বেগম। তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক।