fbpx

মাওলানা মুহিউদ্দীন খান

1–40 দেখাচ্ছে। মোট 52 টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে।

মাওলানা মুহিউদ্দীন খান

বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক, ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের জন্ম ১৯৩৫ সালের ১৯ এপ্রিল কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার ছয়চির গ্রামে। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়ার সুবাদে শৈশব থেকেই ধর্মশিক্ষার ভিত শক্ত হয় তার। মায়ের মৃত্যুর পর মাতামহের কাছে চলে গেলেও বেশি দিন সেখানে থাকেননি। পুনরায় পৈত্রিক ভিটায় ফিরে এসে ভর্তি হন পাঁচবাগ ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায়। এখান থেকেই আলিম এবং ফাজিল পাস করে ঢাকা সরকারি মাদ্রাসায় চলে আসেন। এরপর হাদিস ও ফিকহ শাস্ত্রে দুটি কামিল ডিগ্রি লাভের মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এ অঞ্চলের আলিয়া এবং কওমি ধারার মধ্যে বিরাজমান মতপার্থক্য এবং রেষারেষি কখনোই ছুঁতে পারেনি তাকে। তিনি আলিয়া ধারায় পড়েও কওমি ধারার প্রতি ছিলেন শ্রদ্ধাশীল। ছাত্রজীবনেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খান লেখালেখি ও সাংবাদিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন। ‘মাসিক দিশারী’ এবং ‘সাপ্তাহিক নয়া জামানা’য় কাজ করবার পর ১৯৬১ সালে তিনি ‘মাসিক মদীনা’ পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এ দায়িত্বে তিনি আমৃত্যু বহাল ছিলেন। সাংবাদিকতার বাইরেও তিনি বিভিন্ন সংগঠনে দায়িত্ব পালন করেছেন। ভারতীয় নদী আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়াও ‘জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ’ এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। লেখালেখিতে সিদ্ধহস্ত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমূহ দেশের বাইরেও সমান জনপ্রিয়। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা সহ আন্তর্জাতিক মহলে বাংলা ভাষাভাষীদের নিকট মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমগ্র ব্যাপক জনপ্রিয়। ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’, ‘তাফসীরে মা’আরেফুল কুরআন’, ‘স্বপ্নযোগে রাসুলুল্লাহ (সা.)’, ‘জীবনের খেলা ঘরে’, ‘জীবন সায়াহ্নে মানবতার রূপ’, ‘সিরাতুল মুস্তাকীম’, ‘রিয়াদুস সালেহীন’, ‘সীরাতুন নবী’, ‘খাযায়েনুল ইরফান’, সহ অসংখ্য পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি।

বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক, ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের জন্ম ১৯৩৫ সালের ১৯ এপ্রিল কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার ছয়চির গ্রামে। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়ার সুবাদে শৈশব থেকেই ধর্মশিক্ষার ভিত শক্ত হয় তার। মায়ের মৃত্যুর পর মাতামহের কাছে চলে গেলেও বেশি দিন সেখানে থাকেননি। পুনরায় পৈত্রিক ভিটায় ফিরে এসে ভর্তি হন পাঁচবাগ ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায়। এখান থেকেই আলিম এবং ফাজিল পাস করে ঢাকা সরকারি মাদ্রাসায় চলে আসেন। এরপর হাদিস ও ফিকহ শাস্ত্রে দুটি কামিল ডিগ্রি লাভের মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এ অঞ্চলের আলিয়া এবং কওমি ধারার মধ্যে বিরাজমান মতপার্থক্য এবং রেষারেষি কখনোই ছুঁতে পারেনি তাকে। তিনি আলিয়া ধারায় পড়েও কওমি ধারার প্রতি ছিলেন শ্রদ্ধাশীল। ছাত্রজীবনেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খান লেখালেখি ও সাংবাদিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন। ‘মাসিক দিশারী’ এবং ‘সাপ্তাহিক নয়া জামানা’য় কাজ করবার পর ১৯৬১ সালে তিনি ‘মাসিক মদীনা’ পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এ দায়িত্বে তিনি আমৃত্যু বহাল ছিলেন। সাংবাদিকতার বাইরেও তিনি বিভিন্ন সংগঠনে দায়িত্ব পালন করেছেন। ভারতীয় নদী আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়াও ‘জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ’ এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। লেখালেখিতে সিদ্ধহস্ত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমূহ দেশের বাইরেও সমান জনপ্রিয়। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা সহ আন্তর্জাতিক মহলে বাংলা ভাষাভাষীদের নিকট মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমগ্র ব্যাপক জনপ্রিয়। ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’, ‘তাফসীরে মা’আরেফুল কুরআন’, ‘স্বপ্নযোগে রাসুলুল্লাহ (সা.)’, ‘জীবনের খেলা ঘরে’, ‘জীবন সায়াহ্নে মানবতার রূপ’, ‘সিরাতুল মুস্তাকীম’, ‘রিয়াদুস সালেহীন’, ‘সীরাতুন নবী’, ‘খাযায়েনুল ইরফান’, সহ অসংখ্য পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি।

মাওলানা মুহিউদ্দীন খান

1–40 দেখাচ্ছে। মোট 52 টি আইটেম পাওয়া গিয়েছে।

বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক, ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের জন্ম ১৯৩৫ সালের ১৯ এপ্রিল কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার ছয়চির গ্রামে। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়ার সুবাদে শৈশব থেকেই ধর্মশিক্ষার ভিত শক্ত হয় তার। মায়ের মৃত্যুর পর মাতামহের কাছে চলে গেলেও বেশি দিন সেখানে থাকেননি। পুনরায় পৈত্রিক ভিটায় ফিরে এসে ভর্তি হন পাঁচবাগ ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায়। এখান থেকেই আলিম এবং ফাজিল পাস করে ঢাকা সরকারি মাদ্রাসায় চলে আসেন। এরপর হাদিস ও ফিকহ শাস্ত্রে দুটি কামিল ডিগ্রি লাভের মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এ অঞ্চলের আলিয়া এবং কওমি ধারার মধ্যে বিরাজমান মতপার্থক্য এবং রেষারেষি কখনোই ছুঁতে পারেনি তাকে। তিনি আলিয়া ধারায় পড়েও কওমি ধারার প্রতি ছিলেন শ্রদ্ধাশীল। ছাত্রজীবনেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খান লেখালেখি ও সাংবাদিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন। ‘মাসিক দিশারী’ এবং ‘সাপ্তাহিক নয়া জামানা’য় কাজ করবার পর ১৯৬১ সালে তিনি ‘মাসিক মদীনা’ পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এ দায়িত্বে তিনি আমৃত্যু বহাল ছিলেন। সাংবাদিকতার বাইরেও তিনি বিভিন্ন সংগঠনে দায়িত্ব পালন করেছেন। ভারতীয় নদী আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়াও ‘জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ’ এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। লেখালেখিতে সিদ্ধহস্ত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমূহ দেশের বাইরেও সমান জনপ্রিয়। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা সহ আন্তর্জাতিক মহলে বাংলা ভাষাভাষীদের নিকট মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর বই সমগ্র ব্যাপক জনপ্রিয়। ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’, ‘তাফসীরে মা’আরেফুল কুরআন’, ‘স্বপ্নযোগে রাসুলুল্লাহ (সা.)’, ‘জীবনের খেলা ঘরে’, ‘জীবন সায়াহ্নে মানবতার রূপ’, ‘সিরাতুল মুস্তাকীম’, ‘রিয়াদুস সালেহীন’, ‘সীরাতুন নবী’, ‘খাযায়েনুল ইরফান’, সহ অসংখ্য পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি।

-20%
-20%